আমাদের অনেকেই অনেক প্রয়োজনীয় কিন্তু ছোট ছোট কাজগুলো করতে ভুলে যান। যেমন চাবি খুজে না পাওয়া, বাজারের লিস্ট খুজে না পাওয়া, কারো নাম মনে রাখতে না পারা, পড়া ভুলে যাওয়া ইত্যাদি। এর কারণ আসলে কী? এর কারণ স্মৃতি শক্তি কমে যাওয়া। মস্তিস্কের যে কোশগুলো আমাদের স্মৃতিকে উজ্জীবিত রাখে সেই কোষগুলো সঠিক সময়ে উদ্দীপ্ত হয় না বলেই আমরা তথ্য মনে রাখতে পারি না। স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর সহজ কিছু কৌশল আসুন জানিঃ
১।Brain Game খেলা
২।পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করা
৩।সামাজিক কর্মকাণ্ডে সময় দেয়া
৪।পরিমিত ঘুমানো
৫।একসাথে অনেক কাজ করা থেকে বিরত থাকা
৬।নতুন নতুন দক্ষতাকে আয়ত্ত করা
৭।শারীরিক পরিশ্রম করা
প্রশ্নঃ শিশুদের প্রযুক্তিপ্য ব্যবহার করতে দিলে কি কি ক্ষতি হবেই?
তার মতে , ” আমার সন্তানেরা আমাকে এবং আমার স্ত্রীকে ফ্যাসিস্ট বলে থাকে এবং বলে যে, আমরা প্রযুক্তি নিয়ে একটু বেশিই উদ্বিগ্ন। তারা এও বলে যে, তাদের কোন বন্ধুকেই এ ধরণের নিয়মের মধ্য দিয়ে যেতে হয় না। আর এর কারণ হল, প্রযুক্তির বিপদজনক দিকগুলো আমরা সরাসরি অবলোকন করেছি। আমি নিজের মধ্যেও এটি দেখেছি। আমি চাইনা আমার সন্তানের ক্ষেত্রেও সেটি ঘটুক।
আইফোন কিংবা অন্যান্য প্রযুক্তি পণ্যের প্রতি আমাদের নেশার মত ঝুঁকে পড়াটা যদি কোন ইঙ্গিত বহন করে থাকে, তাহলে এটি বলা যায় যে, আমরা আমাদের সন্তানদের অসম্পূর্ণ এবং বিকলাঙ্গ হিসেবে গড়ে তুলছি যাদের মধ্যে থাকবেনা কোন চিন্তাশক্তি কিংবা সৃজনশীলতা। আমরাই সম্ভবত সর্বশেষ প্রজন্ম যারা বাড়ির পাশের মাঠে গিয়ে খেলতে পেরেছি। কারণ আমাদের ছিল না কোন স্মার্টফোন কিংবা ল্যাপটপ। আমরা শিক্ষালাভ করেছি মানুষের জীবনযাপন এবং চলাফেরা থেকে, একেবারে হাতে কলমে। আমরা প্রযুক্তিকে আত্তীকরণ করেছি বই পড়ে এবং সামাজিকীকরণের মাধ্যমে, সমাজের অন্যান্য মানুষের সাথে মিলেমিশে, কোন গুগল সার্চ ছাড়াই।”
আসলেই তাই। প্রযুক্তি এবং সোশ্যাল নেটওয়ার্ক এখন আমাদের আফিমের মত নেশায় বুদ করে রাখে। কিন্তু এ নেশা কাটিয়ে উঠতে হবে মানুষকেই। মানুষকেই ভেবে এবং অভিজ্ঞতার মাধ্যমে বের করতে হবে তার সৃজনশীলতা এবং আনন্দের উতস যা তাকে সুন্দর ও সফলভাবে বাইয়ে রাখবেও প্রকৃতির সাথে আরো কিছু দিন। মূলত অতিমাত্রায় প্রযুক্তি ব্যাবহারের ফলে কী হয়, আসুন দেখি-
প্রশ্নঃ অধিকাংশ মানুষের মাঝে “ব্লু ফিল্ম” বা পর্নোগ্রাফীতে আগ্রহ খুব বেশি কেন?
ঊত্তরঃ প্রথমত এই বিশ্বাস ই ঠিক নয় যে, সব মানুষ ই পর্ন ফিল্ম দেখে। এমনকি, পশ্চিমা বিশ্বেও সবাই দেখে না। তবে এটা ঠিক আমাদের দেশের মানূষের মাঝে এ ধরণের ফিল্ম দেখার চর্চা বাড়ছে আগের চেয়ে। পূর্ন বিকাশমান সমাজে এটা বাড়ার প্রবনতা কম, বরং কমার প্রবনতা বেশি, কারণ সেখানে আইন যেমন আছে, আইনের প্রয়োগ ও আছে। তার মানে এই নয় আমাদের মত তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোতে এ ধরনের ফিল্ম দেখার সুযোগ বাড়ানো উচিত। অবশ্যই আইন এবং মূল্যবোধ চর্চার মাধ্যমে এ ধরণের নেতিবাচক প্রবনতা কমাতে হবে। এখন আসা যাক কারণ বিশ্লেষনে, ঠিক কী কারণে আমাদের সমাজের মানুষের মাঝে পর্নোগ্রাফী দেখা ও চর্চার প্রবনতা বাড়ছেঃ
১। যে ধরণের মানূষদের শরীর বিষয়ে আগ্রহ বেশি, এবং শারীরিক আনন্দ খোজে বেশি তাদের ই অপার কৌতুহল থাকে এ বিষয়ে। এখন কথা হচ্ছে, কেন এই কৌতুহল বা কোন মাত্রা পর্যন্ত কৌতুহল সঠিক। এ বিষয়ে কৌতুহল থাকা অন্যায় কিছু নয়, তবে চর্চা করা খুব একটা ভাল ফলদায়ক না। যেমন, বক্সিং খেলার আগে লেখা ওঠে, “Do not’ Try it at home” । ঠিক সেভাবে এটা দেখলেও চর্চা করা ঠিক না এবং খুব নির্দিস্ট মাত্রা আছে তার। আর একটি বিষয় হল, কারা আনন্দ খোজে এবং কেন খোজে? কারণ হল, আমাদের দেশের বেশির ভাগ মানুষ কৈশর এবং তরুণ জীবনে সঠিক ও বিজ্ঞানসম্মত যৌন শিক্ষা পায় না, যেহেতু আমাদের পাঠ্যপুস্তক বা কারিকুলামে থাকে না। তাই মেয়েদের শরীর ও যৌন বিষয়ে আমাদের কিছু ফালতু ধারণা এবং মাত্রাতিরিক্ত অবদমিত কৌতুহল থাকে। এবং এই না জানা এবং না পাওয়াই পরবর্তীতে এ ধরণের চর্চা বা প্রবণতার দিকে ধাবিত করে। তাই প্রয়োজন সহশিক্ষা কার্যক্রম, যাতে মেয়েদের বা বিপরীত লিংগের সাহচার্য স্বাভাবিক মনে হয় প্রত্যেকের কাছে।
২। পরিবারে মূল্যবোধ এবং ধর্মীয় শিক্ষার অনুশীলন কম, অথচ দ্যাখানেপনা বেশি। ঠিক একারণেই বাড়ে পর্বানোগ্রাফি দেখার প্রবনতা। তাই বাড়াতে হবে সামাজিক ও ধর্মীয় শিক্ষার অনুশীলন। তার মানে এই নয় বিপরীত লিংগের মানুষকে এড়িয়ে চলতে হবে। স্বাভাবিক থাকতে হবে সকলের সাথে। মানুষ হিসেবে ভাবতে হবে। কারণ গবেষনায় দেখা গিয়েছে, পৃথিবীতে যেসব দেশে ধর্মীয় অনুশীলন বেশি সেসব দেশ ই এ ধরণের পন্যের সবচেয়ে বড় ভোক্তা। পাকিস্তান এবং আফ্রিকান দেশগুলোতে মানুষের যৌন বিষয়ক সচেতনতা এবং জানার আগ্রহ ধর্মীয় কারণে কম, কিন্তু তারাই লুকিয়ে গুগলে সার্চ দেয়, দেখে এবং চর্চা করে বেশি। এমনকি যৌন নির্যাতনের হার ও এসব দেশে ভয়ানক। সৌদি আরব, ভারত এসব দেশের মানুষ ও ধর্মীয় নিয়ক কানুনের ভেতর দিয়ে যায় অতিমাত্রায়, কিন্তু এসব দেশেই যৌন নির্যাতন এবং পর্নোগ্রাফির চর্চা হয় সবচেয়ে বেশি। নিম্নোক্ত লিংক দেখুন।
http://www.banglamail24.com/news/2014/11/02/id/85808/
তাই ধর্মীয় শিক্ষার অনুশীলন করতে গিয়ে বিপরীত লিংগের সংগ পাবার ইচ্ছা অতিরিক্ত অবদমন করলে এ চর্চা বাড়ে বৈ কমে না।
৩। সমাজ জীবনে অস্থিরতা এবং হতাশা বেশি। প্রত্যেকে জীবন সম্পর্কে এখন অনেক বেশি উচ্চাভিলাশী যা তার জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপকে নিয়ন্ত্রন করে। যৌন জীবন ও তার বাইরে নয়। এখানেও সে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি চায়। এজন্য সে সীমাহীন আনন্দ খোজে এখানে। তাই কমাতে হবে উচ্চাভিলাশ। সুখের চেয়ে শান্তি এবং স্বস্তি অনেক মূল্যবান। সুখ ভীষন ই ক্ষনস্থায়ী। এবং এ ধরণের সুখ দীর্ঘস্থায়ী ফল দেয় না।
৪। নিয়মিত নয় পার্টনারের সাথে এবং পার্টনার অর্থাৎ স্ত্রীর সাথে মানসিক সম্পর্ক ভাল নয় বলেই পর্নোগ্রাফীর আশ্রয় নেয়।
৫। কঠোর আইন নেই, আইন থাকলেও প্র্য়োগ নেই বললেই চলে। তাই বাড়ছে পর্নোগ্রাফি বানানো এবং দেখার প্রবনতা।
প্রশ্নঃ মেয়েদের এ্যত সিরিয়াল দেখার নেশা কেন?
উত্তরঃ আজকাল মহিলা, গৃহিনী এবং তরুনী যে বয়সী ই হোক না কেন খুব কম ই আছে যার কিনা সিরিয়াল দেখার নেশা নেই। হোক সে বাংলা কিংবা হিন্দি সিরিয়াল। এ্যমনকী ইংরেজী সিরিয়াল ও দেখে। সবচেয়ে পেইনফুল বোধহয় জী বাংলা এবং স্টার জলসার সিরিয়ালগুলো। ভাষাগত কারণে এগুলো বেশি জনপ্রিয় বাংলাদেশে। যেহেতু আমাদের ভাষা বাংলা এবং সিরিয়ালগুলো ও বাংলা ভাষার। সিরিয়ালের নেশা এখন একটি অসুখের পর্যায়ে পৌছেছে। যেহেতু এর সমাধান করতে হবে তাই এ রোগের কারণগুলো আমাদের আগে জানতে হবে। আসুন আগে কারণগুলো খুজে বের করি।
১। গৃহিনী এবং শিক্ষার্থী নারীরা সহজ বিকল্প বিনোদন মাধ্যম খোজে। সিরিয়ালের গল্প ওভাষা সহজ
২। নিজের জীবনের সাথে অনেক মিল সিরিয়ালের গল্পগুলোর। দেখা যায় বৌ-শ্বাশুড়ির যুদ্ধ, ননদ-দেবরের অত্যাচার, পরকীয়া ক্যাচাল, ন্যাকামী, স্বামীদের অত্যাচার, খুনসুটি এবং অহেতুক ডমিনেশন। আসলে যেসব বিষয় পুরুষরা গুরূত্ব দেয় না এবং সমাজ জীবনে যেগুলো গুরূত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত হয় না অথচ নারীদের জীবনে আসলেই ফ্যাক্ট সেগুলোই সিরিয়ালে দেখায়। এগুলো কেউ গুরূত্ব দিয়ে সমাধান করে না বলে সিরিয়ালে যখন এগুলো দেখানো হয়, তখন তারা অবচেতন মনে এসব সমস্যার সমাধান খোজে সিরিয়ালে।
৩। মিল যেমন থাকে অমিল ও থাকে অনেক। এবং নিজের শ্রেনীর চেয়ে উচু এবং নিচু শ্রেনীর মানুষদের জীবন যাপন ও ব্যক্তিজীবনের গল্প দেখার আগ্রহ যেটা আসলে নিজের জীবনে সে পায়নি বা পাবে না হয়তো
৪। অভ্যাস হয়ে যায় দেখতে দেখতে। কারণ কাহিনীগুলো এমনভাবে বিন্যস্ত হয় যাতে পরবর্তী পর্বগুলো দেখার আগ্রহ থাকে।
৫। বিকল্প গঠনমূলক বিনোদন মাধ্যম এ অভ্যস্ত না হওয়ায়। এজন্য নারীর শৈশব ও কৈশরের পরিবারের অভিভাবক ও শিক্ষকদের ব্যার্থতা দায়ী
প্রশ্নঃ ছেলেরা লম্বা মেয়ে পছন্দ করে কেন?
ভাললাগা আপেক্ষিকও বটে।মানুষভেদে এর রকমফের হয়।যেমন,অধিকাংশ ছেলেরা তাদের চেয়ে খাটো মেয়েদের পছন্দ করলেও অনেক ছেলেরা লম্বা মেয়ে পছন্দ করে।এর পিছনে অনেকগুলো কারন কাজ করে আবার কখনো কাজ করে অন্ধ ভাললাগা।যাইহোক যেসব কারনে ছেলেরা লম্বা মেয়েদের পছন্দ করে তা নিম্নরূপঃ
১.আধিপত্য বিস্তার ক্ষমতাঃলম্বা মানেই আধিপত্যের প্রতীক।অনেক ছেলেরা বিশেষ করে যারা কিছুটা শিশুসুলভ (childish) তারা লম্বা মেয়েদের পছন্দ করে কারন তারা মেয়েদের আধিপত্যে থাকতে পছন্দ করে এবং মনে করে যে লম্বা মেয়েরা তাদের ভাল দেখভাল করতে পারবে।
২.আকর্ষনীয়ঃলম্বা মেয়েরা স্বভাবতই দেখতে আকর্ষনীয় হয়।সব ধরনের পোষাকেই তাদের সুন্দর লাগে।তাই ছেলেরা লম্বা মেয়েদর পছন্দ করে।
৩.পরবর্তী প্রজন্মঃঅনেক সময় পরবর্তী প্রজন্মে কথা চিন্তা করে অনেকে লম্বা মেয়েদের পছন্দ করে যাতে তাদের ছেলেমেয়েরা শারীরিক ভাবে লম্বা গঠন লাভ করে।
৪.যৌনতাঃঅনেকে মনে করে থাকেন লম্বা মেয়েরা যৌনতার ক্ষেত্রে খাটো মেয়েদের চেয়ে বেশি গ্রহনযোগ্য।
প্রশ্নঃ কাল পরীক্ষা। এখনও কিছু পড়ি নাই। কী করি?
পরীক্ষার আগের রাতের করনীয়ঃ
১-একটি গভীর নিঃশ্বাস নিন
২-৫ মিনিট ধরে ভাবুন পরীক্ষার উপর। পরীক্ষাটির গুরূত্ব অনুধাবন করুন এবং নিজের স্বামর্থ্য সম্পর্কে ভাবুন। আপনিও কম মেধাবী নন। নিজেকে বাহবা দিন।
৩-খেয়ে দেয়ে লক্ষ্মী হয়ে পড়তে বসুন। সময় যাই থাক, মাথা ঠান্ডা রাখুন।
৪-একটি ছোট্ট সাজেশন করে নিন সম্পূর্ন নিজের মত যত কম সময় ই থাক যাতে তার মাঝে শেষ করতে পারেন
৫-ঘড়ি ধরে টানা ঘুমানোর আগ পর্যন্ত পড়ুন।
৬-আত্মবিশ্বাস নিয়ে ঘুমাতে যান এবং জেগে উঠে পরীক্ষা দিতে যান। কারো সাথে প্রয়োজনের অতিরিক্ত কথা বলবেন না। ঘাবড়ে গিইয়ে বেশি কথা বললে যা পড়েছেন সব ভুলবেন
প্রশ্নঃ রাতে ঘুম হয় না। কি করি?
কিভাবে দ্রুত ঘুমানো যায়:
কখনো কখনো দুঃচিন্তা ,মানসিক চাপ বা অন্য কোন কারনে রাতে ঘুম আসে না।যা কিনা খুবেই অসস্তিকর ও শরীরের জন্য হানিকর।দৈনন্দিণ জীবনযাত্রায় কিছু পরিবর্তনের মাধ্যমে এর সমাধান সম্ভব।
নিম্নে দ্রুত ঘুমানোর ১০ ঢি পদ্ধতি দেয়া হলো:
১.ঘর সম্পুর্ন অন্ধকার করুন: আমাদের ঘুমের জন্য কিছু হরমোন দায়ী।আর আন্ধকার এসব হরমোন নিঃসরনকে তরান্বিত করে।সুতরাং ঘরের সব বাতি ও বৈদ্যুিতক যন্ত্রগুলো বন্ধ করে রাখুন।যাতে ঘর সম্পুর্ন আন্ধকার হয়।
২.ব্যয়াম করুন: প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট ব্যয়াম করুন,যাতে শরীরে ক্লান্তি আসে।
৩.বই পডুন: ঘুমনা আসলে কোন অপছন্দের বই হাতে নিয়ে পড়তে শুরু করুন।দ্রুত ঘুম চলে আসবে।
৪.গরম পানিতে স্নান করুন: রাতে ঘুমাতে যাবার আগে হালকা গরম পানিতে স্নান সেরে নিন।দ্রুত ঘুম আসবে।
৫.গনণা করুন: উল্টোভাবে ৩০০ হতে গুনতে থাকুন,ঘুম চলে আসবে।
৬.সময় মেনে চলুন: প্রতিদিন একই সময়ে ঘুমানোর চেষ্টা করুন।
৭.আরামে ঘুমান: আটোসাটো বা অসস্তিকর জামা-কাপড় পরিহার করুন।
৮.বালিশ সামঞ্জস্যপূর্ণ কের নিন: এক্ষেত্রে একাধিক বালিশ ব্যবহার করা যেতে পারে।যেমন:কেউ কেউ মাথার নিচে একাধিক বালিশ ব্যবহার করেন। তাছাড়া পা বা পিঠের নিচে বা পাশে বালিশ ব্যবহার করা যেতে পরে।
৯.শোবার ধরন পরিবর্তন করুন: কোন একভাবে ঘুমালে ঘুম না আসলে শোবার ধরন পরিবর্তন করে দেখা যেত পারে।এতে ঘুম আসতে পারে।
১০.স্লীপি চা সেবন: উপরে বর্নিত কোন পদ্ধতি কাজে না আসলে স্লীপি টী সেবন করা যেতে পারে।তবে তা অবশ্যই ভেষজ হতে হবে।
সুতরাং আপনার যদি ঘুম নিয়ে কোন সমস্যা থাকে তাহলে উপরের পদ্ধতি গুলো অনুসরন করে সমস্যা
থেকে পরিত্রাণ পেতে পারেন।
কেমন প্রশ্ন করবেন (উদাহরণসহ) এবং যেসব নিয়ম কানুন মানতে হবে
১। যদি লেখার অপশন না আসে বা সাইন ইন করে সমস্যা লেখা সম্ভব না হয়, আমাদের লিখে পাঠান মেইল করে, প্রকাশিত হবে। যোগাযোগ করুন এখানেঃ
https://www.facebook.com/@susomadhan.com2014
২। প্রশ্ন বা সমস্যা ১-৫০০ শব্দের মধ্যে হতে পারে। তবে একবারে শুধু একটি সমস্যা বা একটি প্রশ্ন ই করতে পারবেন
৩। ব্যাক্তিগত আক্রমন এবং গালাগালি থেকে বিরত থাকুন
৪। বাংলা ভাষায় লিখুন। তবে ইংরেজিতে লিখলেও সমস্যা নেই। যদিও আমরা বাংলায় লিখতে উতসাহিত করছি। তবে দয়া করে বাংলিশ ভাষায় লিখবেন না।
৫। কাট/কপি/পেস্ট থেকে বিরত থাকুন
৬। অন্য কারো প্রশ্ন বা সমস্যার নিচে আমাদের সমাধান থাকলেও আপনি মন্তব্যের ঘরে আপনার ব্যাক্তিগত মতামত সমাধান হিসেবে লিখতে পারেন
৭। সপ্তাহান্তে শ্রেষ্ঠ ৫ জন সমাধানকারীর নাম ঘোষনা করা হবে।
৮। আপনি যে কোন ধরণের প্রশ্ন করতে পারেন। হতে পারে তা লম্বা বা ছোট। উত্তর ও হতে পারে বড় বা ছোট। আমরা শুধু আপনাকে শজ করার জন্য উদাহরণ দিলাম। আপনি যেকোন সমস্যা এবং প্রশ্ন প্রকাশ করতে পারেন। উদাহরণসরূপঃ
- বাংলাদেশের জনসংখ্যা কত?
- সিভি কিভাবে তৈরি করব?
- রক্তের গ্রুপ চেক করব কোথায় ?
- ফ্রিল্যান্সিং কী
- মাথায় খুশকি হলে কী করব?
- ছেলেরা এ্যত রুক্ষ কেন?
- মেয়েরা হেয়ালী কেন?
- বিসিএসএর জন্য প্রস্তুতি নেব কীভাবে?
- পরিক্ষার আর একদিন বাকি, কী করি?
- আমার একটা প্রেজেন্টেশন/থিসিস পেপার বানাতে হবে। কেউ কী হেল্প করবেন? ইত্যাদি
যোগাযোগ করুন
এই ওয়েবসাইটটি নির্মানাধীন। এখনো অনেক সীমাবদ্ধতা আছে আমাদের। আপনারা নিজেদের ইচ্ছামত এখনি হয়তো ব্যবহার করতে পারবেন না এই ওয়েবসাইট টি। তবু যদি কেউ কোন সমস্যা অনুভব করেন লিখতে (লেখা প্রকাশ করতে না পারা, মন্তব্য করতে না পারা ইত্যাদি) যোগাযোগ করুন আমার সাথেঃ
আমরা কোন স্পন্সর ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান খুজছি যারা এই ওয়েবসাইটটিতে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী।
আমাদের উদ্দেশ্য
আমাদের উদ্দেশ্য খুব সহজ। আপনাকে সহযোগীতা করা এবং শেয়ারিং বাড়ানো। আমাদের জীবনে নানা সমস্যা ও ঘাত প্রতিঘাত। আসলে সমস্যাতো থাকবেই। তবে সেইসাথে থাকতে হবে সমাধান ও। পৃথিবীতে এমন কোন সমস্যা নেই যার সমাধান নেই। তাই আসুন আপনার সমস্যা এবং মনে জাগা খুচরা , সিরিয়াস কিংবা নন সিরিয়াস যেকোন প্রশ্ন শেয়ার করুন। আমাদের আছে একদল সমাধানকারী । এমনকী এ দলে যোগ দিতে পারেন আপনিও যদি দিতে পারেন চমতকার কিছু সমাধান।
আপনার যেকোন সমস্যা জানান। আমরা কখনোই নিশ্চিতভাবে বলছি না আমরা আপনার সব বা প্রতিটি প্রশ্নের জবাব দিতে পারব, তবে প্রকাশ করতে দোষ কী! প্রকাশ করুন নিজেকে, হালকা হবেন। সেই সাথে মজাও পাবেন। উপভোগ করুন। আমাদের সাথে থাকুন।